হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজার মেলাকে সামনে রেখে ব্যস্ত সময় পার করছেন পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার পালপাড়ার কুমোরেরা।
নিজেদের মনের মতো করে বিভিন্ন নকশায় নিজেকে সেরা শিল্পী হিসেবে তুলে ধরতে দিন-রাত পরিশ্রম করে ব্যস্ত সময় পার করছেন কর্মরত মৃৎশিল্পীরা।
শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সরেজমিন ঘুরে ব্যস্ততার চিত্র দেখা গেছে। উপজেলার পালপাড়ার ঘরে ঘরে এখন চলছে কাদা মাটির নানা রকম খেলনা, পুতুল তৈরির কাজ। আর এ কাজে পুরুষদের পাশাপাশি, গৃহবধূ, কিশোর, যুবক-যুবতী, বৃদ্ধ-বৃদ্ধারাও কাজ করছেন সমানতালে।
দুর্গাপূজার মেলা উপলক্ষে ছোট ছোট খেলনা তৈরির কারিগররা এখন মাটির হাড়ি, পাতিল, বাটি, পুতুল, ব্যাংক, প্রাণী, ফল ও ফুলের টব সহ নানা রকম খেলনা সামগ্রী তৈরি করছেন। ভাঙ্গুড়া উপজেলার মৃৎশিল্পীরা জানান, গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী এ পেশাকে বাঁচিয়ে রাখতে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা প্রয়োজন। দেশের বিভিন্ন স্থানে মেলার আয়োজন করে মাটির জিনিসপত্রের প্রয়োজনীয়তা জনসাধারণের কাছে তুলে ধরা দরকার। তা না হলে তাঁদের স্থান হবে শুধুই বইয়ের পাতায়। আর্থিক সংকটে তাঁরা এ পেশা পুরোপুরি ছাড়তে বাধ্য হবেন।
ভাঙ্গুড়া উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সংগীত কুমার পাল সময়ের কন্ঠস্বরকে বলেন, শারদীয় দুর্গাপূজার মেলায় মাটির তৈরি জিনিসপত্র বেশি বিক্রি হয়। এ জন্য অনেক আগে থেকে এসব জিনিসপত্র তৈরি শুরু করেন তারা।
নিজেদের মনের মতো করে বিভিন্ন নকশায় নিজেকে সেরা শিল্পী হিসেবে তুলে ধরতে দিন-রাত পরিশ্রম করে ব্যস্ত সময় পার করছেন কর্মরত মৃৎশিল্পীরা।
শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সরেজমিন ঘুরে ব্যস্ততার চিত্র দেখা গেছে। উপজেলার পালপাড়ার ঘরে ঘরে এখন চলছে কাদা মাটির নানা রকম খেলনা, পুতুল তৈরির কাজ। আর এ কাজে পুরুষদের পাশাপাশি, গৃহবধূ, কিশোর, যুবক-যুবতী, বৃদ্ধ-বৃদ্ধারাও কাজ করছেন সমানতালে।
দুর্গাপূজার মেলা উপলক্ষে ছোট ছোট খেলনা তৈরির কারিগররা এখন মাটির হাড়ি, পাতিল, বাটি, পুতুল, ব্যাংক, প্রাণী, ফল ও ফুলের টব সহ নানা রকম খেলনা সামগ্রী তৈরি করছেন। ভাঙ্গুড়া উপজেলার মৃৎশিল্পীরা জানান, গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী এ পেশাকে বাঁচিয়ে রাখতে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা প্রয়োজন। দেশের বিভিন্ন স্থানে মেলার আয়োজন করে মাটির জিনিসপত্রের প্রয়োজনীয়তা জনসাধারণের কাছে তুলে ধরা দরকার। তা না হলে তাঁদের স্থান হবে শুধুই বইয়ের পাতায়। আর্থিক সংকটে তাঁরা এ পেশা পুরোপুরি ছাড়তে বাধ্য হবেন।
ভাঙ্গুড়া উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সংগীত কুমার পাল সময়ের কন্ঠস্বরকে বলেন, শারদীয় দুর্গাপূজার মেলায় মাটির তৈরি জিনিসপত্র বেশি বিক্রি হয়। এ জন্য অনেক আগে থেকে এসব জিনিসপত্র তৈরি শুরু করেন তারা।