এক দফা দাবিতে মঙ্গলবার সারা দেশে সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত তিন ঘণ্টার কর্মবিরতিতে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে নার্সিং ও মিডওয়াইফারি সংস্কার পরিষদের আহ্বায়ক ড. মো. শরিফুল ইসলাম।
সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।
আহ্বায়ক শরিফুল ইসলাম বলেন, প্রায় এক মাস ধরে আমরা একদফা দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছি। দাবি আদায় না হওয়ায় আগামীকাল থেকে সারা দেশে সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত তিন ঘণ্টার কর্মবিরতি পালন করব। এরপর দুই তারিখ বুধবার থেকে সকাল ৯টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত ৫ ঘণ্টা কর্মবিরতি পালন করব। দাবি না মানলে আগামীতে কমপ্লিট শাটডাউনে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
হাসপাতালের জরুরি বিভাগ, ইমারজেন্সি ওটি, আইসিইউ, সিসিইউ, ডায়ালাইসিস, পিআইসিইউ লেবার ওয়ার্ডসহ ইউনিটগুলো কর্মবিরতির আওতামুক্ত থাকবে বলেও জানানো হয়।শরিফুল ইসলাম আরও বলেন, আমলা ও ক্যাডার অফিসারদের বাদ দিয়ে যোগ্যতা ও দক্ষতার ভিত্তিতে আমাদের নার্সদের মধ্য থেকে এইসব পদে পদায়নের দাবি জানাচ্ছি। আমরা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. ইউনূস ও স্বাস্থ্য উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেছিলাম। স্বাস্থ্য উপদেষ্টা ফোন করেছিলেন কিন্তু আমাদের কয়েকজনকে দেখা করতে বলা হয়েছিল কিন্তু তারা আমাদের সচিবালয় ঢুকতেই দেয়নি।
এ সময় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও শেখ হাসিনা বার্নসহ বিভিন্ন হাসপাতালের নার্সরা উপস্থিত ছিলেন।
সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।
আহ্বায়ক শরিফুল ইসলাম বলেন, প্রায় এক মাস ধরে আমরা একদফা দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছি। দাবি আদায় না হওয়ায় আগামীকাল থেকে সারা দেশে সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত তিন ঘণ্টার কর্মবিরতি পালন করব। এরপর দুই তারিখ বুধবার থেকে সকাল ৯টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত ৫ ঘণ্টা কর্মবিরতি পালন করব। দাবি না মানলে আগামীতে কমপ্লিট শাটডাউনে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
হাসপাতালের জরুরি বিভাগ, ইমারজেন্সি ওটি, আইসিইউ, সিসিইউ, ডায়ালাইসিস, পিআইসিইউ লেবার ওয়ার্ডসহ ইউনিটগুলো কর্মবিরতির আওতামুক্ত থাকবে বলেও জানানো হয়।শরিফুল ইসলাম আরও বলেন, আমলা ও ক্যাডার অফিসারদের বাদ দিয়ে যোগ্যতা ও দক্ষতার ভিত্তিতে আমাদের নার্সদের মধ্য থেকে এইসব পদে পদায়নের দাবি জানাচ্ছি। আমরা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. ইউনূস ও স্বাস্থ্য উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেছিলাম। স্বাস্থ্য উপদেষ্টা ফোন করেছিলেন কিন্তু আমাদের কয়েকজনকে দেখা করতে বলা হয়েছিল কিন্তু তারা আমাদের সচিবালয় ঢুকতেই দেয়নি।
এ সময় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও শেখ হাসিনা বার্নসহ বিভিন্ন হাসপাতালের নার্সরা উপস্থিত ছিলেন।