সবশেষ ওয়ানডে বিশ্বকাপে ভরাডুবির পর পাকিস্তানের তিন ফরম্যাটের নেতৃত্ব থেকে সরে দাঁড়িয়েছিলে ওয়ানডে ফরম্যাটের নাম্বার ওয়ান ব্যাটার বাবর আজম। কিন্তু সাড়ে ৪ মাস ও একটি সিরিজ পরেই আবার তাকে সাদা বলের নেতৃত্বে ফেরানো হয়। কিন্তু দ্বিতীয় মেয়াদের ৬ মাস থাকার পর পুনরায় জাতীয় দলের নেতৃত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন ওয়ানডে ফরম্যাটের নাম্বার ওয়ান ব্যাটার।
মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নেতৃত্ব ছাড়ার ঘোষণা নিজেই জানিয়েছেন পাকিস্তানের তারকা এই ক্রিকেটার। খবর ক্রিকেটপাকিস্তান
বর্তমানে ক্রিকেটের কোনো ফরম্যাটেই ম্যান ইন গ্রিনদের সময়টা ভালো যাচ্ছে না। সবশেষ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে হট ফেভারিট হয়ে অংশ নিলেও গ্রুপ পর্ব থেকে বাদ পড়ে দলটি। সেখানে যুক্তরাষ্ট্রের মতো নবাগত দলের কাছেও হার দেখতে হয়েছে। তখন থেকেই নেতৃত্ব এবং অভ্যন্তরীণ কোন্দলের বিষয়ে বিভিন্ন প্রশ্ন উঠতে শুরু করে। এসব বিষয় বিবেচনায় বাবরকে নেতৃত্ব ছাড়ার পরামর্শ দেন সাবেক অনেক ক্রিকেটারই। অবশেষে সেটাই করলেন বাবর। নিজের নেতৃত্ব ছাড়ার বিষয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় বাবর লেখেন, আমি একটি বিষয় আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করছি। আমি পাকিস্তানের ক্রিকেট দলের অধিনায়কত্ব থেকে পদত্যাগ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি, যা গত মাসে পিসিবি এবং টিম ম্যানেজমেন্টকে জানিয়েছিলাম।
তিনি আরও লিখেন, এই দলকে নেতৃত্ব দেয়া আমার জন্য সম্মানের ছিল, তবে এখন সময় এসেছে সরে দাঁড়ানোর এবং আমার খেলায় মনোনিবেশ করার। বাবর আরও লেখেন, অধিনায়কত্ব একটি পুরস্কৃত অভিজ্ঞতা ছিল, তবে এটি অনেক কাজের চাপ যোগ করেছে। আমি আমার পারফরম্যান্সে অগ্রাধিকার দিতে চাই, ব্যাটিং উপভোগ করতে চাই এবং আমার পরিবারকে সময় দিতে চাই, যা আমাকে আনন্দ দেয়। সরে দাঁড়ানোর মাধ্যমে আমি সামনে পরিষ্কারভাবে এগোতে পারব এবং আমার খেলায় এবং ব্যক্তিগত উন্নতিতে আরও শক্তি দিতে পারব। তিনি তার ভক্তদের অকুণ্ঠ সমর্থনের জন্য ধন্যবাদ জানিয়ে লিখেন, আপনাদের অবিচল সমর্থন এবং আমার প্রতি বিশ্বাসের জন্য আমি কৃতজ্ঞ। আপনাদের উদ্দীপনা আমার জন্য অনেক বড় অর্থ বহন করে। আমরা একসঙ্গে যা অর্জন করেছি তার জন্য আমি গর্বিত এবং একজন খেলোয়াড় হিসেবে দলে অবদান রাখতে পারায় আমি উচ্ছ্বসিত।
সবশেষ তিনি সমর্থকদের ভালোবাসা এবং সমর্থনের জন্য ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
টেস্ট ক্রিকেটে বাবরের নেতৃত্ব পাকিস্তান ২০ ম্যাচের মধ্যে ১০টিতে জয়, ৬টিতে হার ও ৪টিতে জয় দেখেছে। ওয়ানডে ফরম্যাটে বাবরের নেতৃত্বে ৪৩ ম্যাচের মধ্যে ২৬টিতে জয়, ১৫টিতে হার ও একটি ম্যাচ ড্র হয়েছে। অন্যদিকে টি-টোয়েন্টিতে ৭১ ম্যাচে ৪২ জয়, ২৩ হার দেখেছে। এর মধ্যে ৬টি ম্যাচের রেজাল্ট হয়নি।
পাকিস্তানের জার্সিতে বাবর ৫৪ টেস্ট, ১১৭ ওয়ানডে ও ১২৩ টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছেন। যথাক্রমে ৩৯৬২, ৫৭২৯ ও ৪১৪৫ রান সংগ্রহ করেছেন। টেস্টে ২৬, ওয়ানডেতে ৩২ ও টি-টোয়েন্টিতে ৩৬টি হাফসেঞ্চুরি রয়েছে। টেস্টে ৯টি, ওয়ানডেতে ১৯টি ও টি-টোয়েন্টিতে রয়েছে ৩টি সেঞ্চুরির ইনিংস।
মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নেতৃত্ব ছাড়ার ঘোষণা নিজেই জানিয়েছেন পাকিস্তানের তারকা এই ক্রিকেটার। খবর ক্রিকেটপাকিস্তান
বর্তমানে ক্রিকেটের কোনো ফরম্যাটেই ম্যান ইন গ্রিনদের সময়টা ভালো যাচ্ছে না। সবশেষ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে হট ফেভারিট হয়ে অংশ নিলেও গ্রুপ পর্ব থেকে বাদ পড়ে দলটি। সেখানে যুক্তরাষ্ট্রের মতো নবাগত দলের কাছেও হার দেখতে হয়েছে। তখন থেকেই নেতৃত্ব এবং অভ্যন্তরীণ কোন্দলের বিষয়ে বিভিন্ন প্রশ্ন উঠতে শুরু করে। এসব বিষয় বিবেচনায় বাবরকে নেতৃত্ব ছাড়ার পরামর্শ দেন সাবেক অনেক ক্রিকেটারই। অবশেষে সেটাই করলেন বাবর। নিজের নেতৃত্ব ছাড়ার বিষয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় বাবর লেখেন, আমি একটি বিষয় আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করছি। আমি পাকিস্তানের ক্রিকেট দলের অধিনায়কত্ব থেকে পদত্যাগ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি, যা গত মাসে পিসিবি এবং টিম ম্যানেজমেন্টকে জানিয়েছিলাম।
তিনি আরও লিখেন, এই দলকে নেতৃত্ব দেয়া আমার জন্য সম্মানের ছিল, তবে এখন সময় এসেছে সরে দাঁড়ানোর এবং আমার খেলায় মনোনিবেশ করার। বাবর আরও লেখেন, অধিনায়কত্ব একটি পুরস্কৃত অভিজ্ঞতা ছিল, তবে এটি অনেক কাজের চাপ যোগ করেছে। আমি আমার পারফরম্যান্সে অগ্রাধিকার দিতে চাই, ব্যাটিং উপভোগ করতে চাই এবং আমার পরিবারকে সময় দিতে চাই, যা আমাকে আনন্দ দেয়। সরে দাঁড়ানোর মাধ্যমে আমি সামনে পরিষ্কারভাবে এগোতে পারব এবং আমার খেলায় এবং ব্যক্তিগত উন্নতিতে আরও শক্তি দিতে পারব। তিনি তার ভক্তদের অকুণ্ঠ সমর্থনের জন্য ধন্যবাদ জানিয়ে লিখেন, আপনাদের অবিচল সমর্থন এবং আমার প্রতি বিশ্বাসের জন্য আমি কৃতজ্ঞ। আপনাদের উদ্দীপনা আমার জন্য অনেক বড় অর্থ বহন করে। আমরা একসঙ্গে যা অর্জন করেছি তার জন্য আমি গর্বিত এবং একজন খেলোয়াড় হিসেবে দলে অবদান রাখতে পারায় আমি উচ্ছ্বসিত।
সবশেষ তিনি সমর্থকদের ভালোবাসা এবং সমর্থনের জন্য ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
টেস্ট ক্রিকেটে বাবরের নেতৃত্ব পাকিস্তান ২০ ম্যাচের মধ্যে ১০টিতে জয়, ৬টিতে হার ও ৪টিতে জয় দেখেছে। ওয়ানডে ফরম্যাটে বাবরের নেতৃত্বে ৪৩ ম্যাচের মধ্যে ২৬টিতে জয়, ১৫টিতে হার ও একটি ম্যাচ ড্র হয়েছে। অন্যদিকে টি-টোয়েন্টিতে ৭১ ম্যাচে ৪২ জয়, ২৩ হার দেখেছে। এর মধ্যে ৬টি ম্যাচের রেজাল্ট হয়নি।
পাকিস্তানের জার্সিতে বাবর ৫৪ টেস্ট, ১১৭ ওয়ানডে ও ১২৩ টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছেন। যথাক্রমে ৩৯৬২, ৫৭২৯ ও ৪১৪৫ রান সংগ্রহ করেছেন। টেস্টে ২৬, ওয়ানডেতে ৩২ ও টি-টোয়েন্টিতে ৩৬টি হাফসেঞ্চুরি রয়েছে। টেস্টে ৯টি, ওয়ানডেতে ১৯টি ও টি-টোয়েন্টিতে রয়েছে ৩টি সেঞ্চুরির ইনিংস।