দিনাজপুর জেলার বীরগঞ্জ উপজেলার ঢেপা নদীর স্লুইচগেট ঘিরে চলছে জেলেদের মাছ ধরার উৎসব। উত্তরবঙ্গে বর্ষার বৃষ্টিপাত আষাঢ় মাসে চাহিদা পূরণ না করলেও আশ্বিন মাসের টানা বৃষ্টিতে ঢেপা নদী ও আশপাশের জলাশয় পূর্ণ হয়েছে। ঢেপা নদীর স্লুইচগেটের পানির প্রবাহে ভেসে আসা মাছ ধরতে স্থানীয় পেশাদার ও শৌখিন জেলেরা নেমে পড়েছেন, আর এই মাছ ধরার দৃশ্য ইতোমধ্যে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
বর্ষাকালের বৃষ্টিপাতের ঘাটতি
এবছর আষাঢ় মাসে স্বাভাবিকের তুলনায় বর্ষার বৃষ্টিপাত কম হওয়ার কারণে উত্তরবঙ্গের কৃষক ও জেলেরা চরম দুর্ভোগে পড়েছিলেন। শ্রাবণ এবং ভাদ্র মাসেও বৃষ্টির দেখা তেমন মেলেনি, যার ফলে চাষাবাদ ও মাছ ধরার মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো প্রভাবিত হয়েছে। কিন্তু আশ্বিন মাসের মাঝামাঝি সময়ে গত সপ্তাহের টানা বৃষ্টিপাতে ঢেপা নদী ও আশপাশের এলাকার পানির স্তর বেড়ে গিয়েছে। ঢেপা নদীর স্লুইচগেট দিয়ে পানির প্রবাহ শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই পেশাদার জেলেরা মাছ ধরার জন্য তৈরি হয়ে যান।
মাছ ধরার উৎসব
ঢেপা নদীর স্লুইচগেট থেকে পানির স্রোতে ভেসে আসা বিভিন্ন প্রজাতির মাছ ধরতে জেলেরা বেশ উত্তেজিত। নদীর পানি যদিও পুরোপুরি ভরাট হয়নি, তবে স্লুইচগেটের কলকল ধ্বনিতে পানি গড়িয়ে ভাটির দিকে চলে যাচ্ছে। সেই পানির স্রোতকে কেন্দ্র করে মাছ ধরতে স্থানীয় পেশাদার জেলেদের পাশাপাশি শৌখিন মাছ শিকারিরাও অংশগ্রহণ করছে। এ সময় মাছ ধরার সরঞ্জাম, যেমন জাল, ছিপ, বাঁশের বর্শা, এবং অন্যান্য যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে জেলেরা মাছ ধরার কাজে মেতে উঠেছেন।
স্লুইচগেটের ভূমিকায় নদীর পানি প্রবাহ
স্লুইচগেটের মাধ্যমে ঢেপা নদীতে পানি নিয়ন্ত্রণ করা হয়। এই স্লুইচগেট বৃষ্টির পানির প্রবাহকে সামঞ্জস্যপূর্ণ রেখে নদী ও তার আশেপাশের জলাশয়গুলোতে পানি সরবরাহ করে থাকে। বর্ষা মৌসুমে, স্লুইচগেটের মাধ্যমে উজানের পানি দ্রুত ভাটিতে প্রবাহিত হয়, যা মৎস্যজীবীদের জন্য বিশেষভাবে কার্যকর। ঢেপা নদীর এই স্লুইচগেট স্থানীয় কৃষি ও মৎস্যজীবীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা।
মাছ ধরার স্থানীয় অর্থনীতি ও জীবিকা
জেলেদের মতে, বর্ষাকালের মাছ ধরাই তাদের বছরের আয়ের একটি বড় অংশ। ঢেপা নদীতে মাছ ধরার মাধ্যমে স্থানীয় জেলেরা যেমন তাদের জীবিকা নির্বাহের সুযোগ পাচ্ছেন, তেমনই আশপাশের বাজারগুলোতেও মাছের সরবরাহ বৃদ্ধি পাচ্ছে। পেশাদার জেলেদের পাশাপাশি, শৌখিন মাছ শিকারিরা নিজেদের বিনোদনের জন্য এই সময় মাছ ধরার কাজে যুক্ত হচ্ছেন। দিনাজপুর টিভির প্রতিনিধিদল এই মাছ ধরার দৃশ্য সরেজমিনে ধারণ করেছে এবং স্থানীয় বাজারে মাছ বিক্রির হালচালও পর্যবেক্ষণ করেছে।
পরিবেশের প্রভাব ও জীববৈচিত্র্য
বর্ষার পানির সাথে ঢেপা নদীতে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ, কাঁকড়া, শামুকসহ জলজ প্রাণীর আগমন ঘটে। স্লুইচগেটের পানির প্রবাহ জীববৈচিত্র্য ধরে রাখতে সহায়ক ভূমিকা পালন করছে। এর ফলে স্থানীয় জীববৈচিত্র্য সমৃদ্ধ হচ্ছে এবং ঢেপা নদীর আশপাশের এলাকায় প্রাণবন্ত পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে।
বর্ষাকালের বৃষ্টিপাতের ঘাটতি
এবছর আষাঢ় মাসে স্বাভাবিকের তুলনায় বর্ষার বৃষ্টিপাত কম হওয়ার কারণে উত্তরবঙ্গের কৃষক ও জেলেরা চরম দুর্ভোগে পড়েছিলেন। শ্রাবণ এবং ভাদ্র মাসেও বৃষ্টির দেখা তেমন মেলেনি, যার ফলে চাষাবাদ ও মাছ ধরার মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো প্রভাবিত হয়েছে। কিন্তু আশ্বিন মাসের মাঝামাঝি সময়ে গত সপ্তাহের টানা বৃষ্টিপাতে ঢেপা নদী ও আশপাশের এলাকার পানির স্তর বেড়ে গিয়েছে। ঢেপা নদীর স্লুইচগেট দিয়ে পানির প্রবাহ শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই পেশাদার জেলেরা মাছ ধরার জন্য তৈরি হয়ে যান।
মাছ ধরার উৎসব
ঢেপা নদীর স্লুইচগেট থেকে পানির স্রোতে ভেসে আসা বিভিন্ন প্রজাতির মাছ ধরতে জেলেরা বেশ উত্তেজিত। নদীর পানি যদিও পুরোপুরি ভরাট হয়নি, তবে স্লুইচগেটের কলকল ধ্বনিতে পানি গড়িয়ে ভাটির দিকে চলে যাচ্ছে। সেই পানির স্রোতকে কেন্দ্র করে মাছ ধরতে স্থানীয় পেশাদার জেলেদের পাশাপাশি শৌখিন মাছ শিকারিরাও অংশগ্রহণ করছে। এ সময় মাছ ধরার সরঞ্জাম, যেমন জাল, ছিপ, বাঁশের বর্শা, এবং অন্যান্য যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে জেলেরা মাছ ধরার কাজে মেতে উঠেছেন।
স্লুইচগেটের ভূমিকায় নদীর পানি প্রবাহ
স্লুইচগেটের মাধ্যমে ঢেপা নদীতে পানি নিয়ন্ত্রণ করা হয়। এই স্লুইচগেট বৃষ্টির পানির প্রবাহকে সামঞ্জস্যপূর্ণ রেখে নদী ও তার আশেপাশের জলাশয়গুলোতে পানি সরবরাহ করে থাকে। বর্ষা মৌসুমে, স্লুইচগেটের মাধ্যমে উজানের পানি দ্রুত ভাটিতে প্রবাহিত হয়, যা মৎস্যজীবীদের জন্য বিশেষভাবে কার্যকর। ঢেপা নদীর এই স্লুইচগেট স্থানীয় কৃষি ও মৎস্যজীবীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা।
মাছ ধরার স্থানীয় অর্থনীতি ও জীবিকা
জেলেদের মতে, বর্ষাকালের মাছ ধরাই তাদের বছরের আয়ের একটি বড় অংশ। ঢেপা নদীতে মাছ ধরার মাধ্যমে স্থানীয় জেলেরা যেমন তাদের জীবিকা নির্বাহের সুযোগ পাচ্ছেন, তেমনই আশপাশের বাজারগুলোতেও মাছের সরবরাহ বৃদ্ধি পাচ্ছে। পেশাদার জেলেদের পাশাপাশি, শৌখিন মাছ শিকারিরা নিজেদের বিনোদনের জন্য এই সময় মাছ ধরার কাজে যুক্ত হচ্ছেন। দিনাজপুর টিভির প্রতিনিধিদল এই মাছ ধরার দৃশ্য সরেজমিনে ধারণ করেছে এবং স্থানীয় বাজারে মাছ বিক্রির হালচালও পর্যবেক্ষণ করেছে।
পরিবেশের প্রভাব ও জীববৈচিত্র্য
বর্ষার পানির সাথে ঢেপা নদীতে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ, কাঁকড়া, শামুকসহ জলজ প্রাণীর আগমন ঘটে। স্লুইচগেটের পানির প্রবাহ জীববৈচিত্র্য ধরে রাখতে সহায়ক ভূমিকা পালন করছে। এর ফলে স্থানীয় জীববৈচিত্র্য সমৃদ্ধ হচ্ছে এবং ঢেপা নদীর আশপাশের এলাকায় প্রাণবন্ত পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে।