মাইক্রোসফট নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশের পর এবার হ্যাকারদের টার্গেটের শিকার হয়েছেন গুগল ক্রোম।
প্রতিষ্ঠানটি উইন্ডোজ, ম্যাক ও লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারকারীদের সতর্ক করে গুগল ক্রোম আপডেট করার পরামর্শ দিয়েছে। তা না হলে যে কোনো সময় হ্যাকারের হামলার শিকার হতে পারেন ব্যবহারকারী। সম্প্রতি জনপ্রিয় ওয়েব ব্রাউজার হিসেবে পরিচিত গুগল ক্রোমের পুরনো ভার্সনে বেশকিছু দুর্বলতা খুঁজে পায় কম্পিউটার ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম (সিইআরটি-ইন)। ভারতের কেন্দ্রীয় সংস্থার পক্ষ থেকে রিপোর্ট জমা পড়ার পর এই বিষয়ে সতর্ক করে বলা হয়েছে, যারা ক্রোমের ১২৯.০.৬৬৬৮.৭০/.৭১. ভার্সনের আগের সংস্করণ ব্যবহার করছেন, তারা যে দ্রুত এটি আপডেট করে নেন। কারণ হিসেবে সিইআরটি-ইন এর দাবি, গুগল ক্রোমের পুরনো ভার্সনে এতটাই দুর্বলতা রয়েছে যে কোনো সময় এতে হ্যাকাররা হামলা করতে পারে। যার ফলে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ফাঁস হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
কীভাবে এই হামলা হতে পারে বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ্য করে বলা হয়েছে, নিরাপত্তার দুর্বলতা ব্যবহার করে হ্যাকাররা প্রথমে বিশেষভাবে তৈরি একটি অনুরোধ বার্তা পাঠাবে। কম্পিউটার-ল্যাপটপের সিস্টেমে এটি চলে এলেই ডিনায়াল-অফ-সার্ভিস বা ডসের উপর আক্রমণ চালাতে পারবে সাইবার হামলাকারীরা।
একবার যদি এই হামলা চালাতে পারে হ্যাকাররা তাহলে সমস্ত ক্রোম বাউজার ক্র্যাশ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ফলে নিয়ন্ত্রণ পুরোপুরি চলে যাবে হ্যাকারের হাতে।
প্রতিষ্ঠানটি উইন্ডোজ, ম্যাক ও লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারকারীদের সতর্ক করে গুগল ক্রোম আপডেট করার পরামর্শ দিয়েছে। তা না হলে যে কোনো সময় হ্যাকারের হামলার শিকার হতে পারেন ব্যবহারকারী। সম্প্রতি জনপ্রিয় ওয়েব ব্রাউজার হিসেবে পরিচিত গুগল ক্রোমের পুরনো ভার্সনে বেশকিছু দুর্বলতা খুঁজে পায় কম্পিউটার ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম (সিইআরটি-ইন)। ভারতের কেন্দ্রীয় সংস্থার পক্ষ থেকে রিপোর্ট জমা পড়ার পর এই বিষয়ে সতর্ক করে বলা হয়েছে, যারা ক্রোমের ১২৯.০.৬৬৬৮.৭০/.৭১. ভার্সনের আগের সংস্করণ ব্যবহার করছেন, তারা যে দ্রুত এটি আপডেট করে নেন। কারণ হিসেবে সিইআরটি-ইন এর দাবি, গুগল ক্রোমের পুরনো ভার্সনে এতটাই দুর্বলতা রয়েছে যে কোনো সময় এতে হ্যাকাররা হামলা করতে পারে। যার ফলে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ফাঁস হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
কীভাবে এই হামলা হতে পারে বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ্য করে বলা হয়েছে, নিরাপত্তার দুর্বলতা ব্যবহার করে হ্যাকাররা প্রথমে বিশেষভাবে তৈরি একটি অনুরোধ বার্তা পাঠাবে। কম্পিউটার-ল্যাপটপের সিস্টেমে এটি চলে এলেই ডিনায়াল-অফ-সার্ভিস বা ডসের উপর আক্রমণ চালাতে পারবে সাইবার হামলাকারীরা।
একবার যদি এই হামলা চালাতে পারে হ্যাকাররা তাহলে সমস্ত ক্রোম বাউজার ক্র্যাশ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ফলে নিয়ন্ত্রণ পুরোপুরি চলে যাবে হ্যাকারের হাতে।