দিনাজপুর জেলার চিরিরবন্দর উপজেলার ঐতিহ্যবাহী রাণীরবন্দরের কৃতি সন্তান মো: আব্দুল রিয়াদ ফাহিম বাংলাদেশের অনুর্দ্ধ-১৭ জাতীয় ফুটবল দলে খেলার সুযোগ পাওয়ায় তার এলাকাজুড়ে আনন্দের জোয়ার বইছে। ফাহিমের এই অসাধারণ সাফল্য শুধু তার পরিবারের জন্য নয়, বরং পুরো এলাকার মানুষের জন্য গর্বের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।
স্কুলের ভূমিকা এবং সম্মাননা
মো: আব্দুল রিয়াদ ফাহিম আলোকডিহি জান বকস্ উচ্চ বিদ্যালয়ের ১০ম শ্রেণির ছাত্র। বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা তার এই অর্জনকে শ্রদ্ধার সাথে গ্রহণ করেছে এবং তাকে বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে শুভেচ্ছা জানানো হয়েছে। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো: আব্দুল হাই বলেন, "ফাহিমের এই সাফল্য আমাদের বিদ্যালয়ের জন্য গৌরবের বিষয়। সে আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের গৌরব বৃদ্ধি করেছে এবং ভবিষ্যতে আরও সাফল্য এনে দেবে।"
ফুটবলে ফাহিমের যাত্রা শুরু
ফাহিম ছোটবেলা থেকেই ফুটবলের প্রতি প্রচণ্ড আগ্রহী ছিল। চিরিরবন্দরের মাঠে প্রতিদিন নিয়মিত অনুশীলনের মধ্য দিয়ে সে নিজেকে একজন দক্ষ ফুটবলার হিসেবে গড়ে তুলেছে। বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা জানায়, ফাহিম শুধু পড়াশোনায় নয়, খেলার মাঠেও সমান দক্ষ। তার এই প্রতিভা ও কঠোর পরিশ্রমের ফলস্বরূপ সে আজ জাতীয় পর্যায়ে খেলার সুযোগ পেয়েছে।
পরিবারের প্রতিক্রিয়া
ফাহিমের বাবা-মা তাদের সন্তানের এই সাফল্যে অত্যন্ত আনন্দিত। তারা বলেন, "আমাদের ছেলে ছোটবেলা থেকেই ফুটবলের প্রতি আগ্রহী ছিল। সে দিনের পর দিন কঠোর পরিশ্রম করেছে এবং আল্লাহর রহমতে আজ সে জাতীয় দলে খেলার সুযোগ পেয়েছে। আমরা তার জন্য দোয়া করছি যেন সে আরও সফলতা অর্জন করতে পারে।"
এলাকার মানুষের আনন্দ উদযাপন
ফাহিমের জাতীয় ফুটবল দলে অন্তর্ভুক্তির খবর ছড়িয়ে পড়ার পর থেকেই পুরো রাণীরবন্দরে উৎসবের পরিবেশ বিরাজ করছে। এলাকার মানুষজন তাকে অভিনন্দন জানাচ্ছে এবং বিভিন্ন স্থানে মিষ্টি বিতরণ করে এই সাফল্য উদযাপন করা হয়েছে। এলাকার ফুটবলপ্রেমীরা আশা করছেন যে, ফাহিম ভবিষ্যতে দেশের জন্য বড় বড় ম্যাচে সাফল্য অর্জন করবে এবং দেশের নাম উজ্জ্বল করবে।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
ফাহিম তার এই সাফল্যে খুবই খুশি এবং ভবিষ্যতে বাংলাদেশ ফুটবল দলের জন্য নিজেকে আরও দক্ষ করে তুলতে চায়। তিনি বলেন, "জাতীয় দলে খেলার সুযোগ পাওয়া আমার জীবনের সবচেয়ে বড় অর্জন। আমি আমার শিক্ষক, কোচ এবং পরিবারের সকলের কাছে কৃতজ্ঞ। ভবিষ্যতে দেশের জন্য খেলে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সাফল্য অর্জন করতে চাই।"
মো: আব্দুল রিয়াদ ফাহিমের এই সাফল্য রাণীরবন্দর এবং চিরিরবন্দরের জন্য একটি বড় প্রাপ্তি। তার এই সাফল্য ভবিষ্যতে এলাকার আরও ফুটবলারদের জন্য অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।
ফাহিমের এই অর্জন শুধু তার পরিবারের নয়, পুরো দিনাজপুরের গর্ব। তার সফলতার গল্প আগামী দিনের ফুটবলারদের জন্য এক উজ্জ্বল উদাহরণ হয়ে থাকবে।
স্কুলের ভূমিকা এবং সম্মাননা
মো: আব্দুল রিয়াদ ফাহিম আলোকডিহি জান বকস্ উচ্চ বিদ্যালয়ের ১০ম শ্রেণির ছাত্র। বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা তার এই অর্জনকে শ্রদ্ধার সাথে গ্রহণ করেছে এবং তাকে বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে শুভেচ্ছা জানানো হয়েছে। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো: আব্দুল হাই বলেন, "ফাহিমের এই সাফল্য আমাদের বিদ্যালয়ের জন্য গৌরবের বিষয়। সে আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের গৌরব বৃদ্ধি করেছে এবং ভবিষ্যতে আরও সাফল্য এনে দেবে।"
ফুটবলে ফাহিমের যাত্রা শুরু
ফাহিম ছোটবেলা থেকেই ফুটবলের প্রতি প্রচণ্ড আগ্রহী ছিল। চিরিরবন্দরের মাঠে প্রতিদিন নিয়মিত অনুশীলনের মধ্য দিয়ে সে নিজেকে একজন দক্ষ ফুটবলার হিসেবে গড়ে তুলেছে। বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা জানায়, ফাহিম শুধু পড়াশোনায় নয়, খেলার মাঠেও সমান দক্ষ। তার এই প্রতিভা ও কঠোর পরিশ্রমের ফলস্বরূপ সে আজ জাতীয় পর্যায়ে খেলার সুযোগ পেয়েছে।
পরিবারের প্রতিক্রিয়া
ফাহিমের বাবা-মা তাদের সন্তানের এই সাফল্যে অত্যন্ত আনন্দিত। তারা বলেন, "আমাদের ছেলে ছোটবেলা থেকেই ফুটবলের প্রতি আগ্রহী ছিল। সে দিনের পর দিন কঠোর পরিশ্রম করেছে এবং আল্লাহর রহমতে আজ সে জাতীয় দলে খেলার সুযোগ পেয়েছে। আমরা তার জন্য দোয়া করছি যেন সে আরও সফলতা অর্জন করতে পারে।"
এলাকার মানুষের আনন্দ উদযাপন
ফাহিমের জাতীয় ফুটবল দলে অন্তর্ভুক্তির খবর ছড়িয়ে পড়ার পর থেকেই পুরো রাণীরবন্দরে উৎসবের পরিবেশ বিরাজ করছে। এলাকার মানুষজন তাকে অভিনন্দন জানাচ্ছে এবং বিভিন্ন স্থানে মিষ্টি বিতরণ করে এই সাফল্য উদযাপন করা হয়েছে। এলাকার ফুটবলপ্রেমীরা আশা করছেন যে, ফাহিম ভবিষ্যতে দেশের জন্য বড় বড় ম্যাচে সাফল্য অর্জন করবে এবং দেশের নাম উজ্জ্বল করবে।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
ফাহিম তার এই সাফল্যে খুবই খুশি এবং ভবিষ্যতে বাংলাদেশ ফুটবল দলের জন্য নিজেকে আরও দক্ষ করে তুলতে চায়। তিনি বলেন, "জাতীয় দলে খেলার সুযোগ পাওয়া আমার জীবনের সবচেয়ে বড় অর্জন। আমি আমার শিক্ষক, কোচ এবং পরিবারের সকলের কাছে কৃতজ্ঞ। ভবিষ্যতে দেশের জন্য খেলে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সাফল্য অর্জন করতে চাই।"
মো: আব্দুল রিয়াদ ফাহিমের এই সাফল্য রাণীরবন্দর এবং চিরিরবন্দরের জন্য একটি বড় প্রাপ্তি। তার এই সাফল্য ভবিষ্যতে এলাকার আরও ফুটবলারদের জন্য অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।
ফাহিমের এই অর্জন শুধু তার পরিবারের নয়, পুরো দিনাজপুরের গর্ব। তার সফলতার গল্প আগামী দিনের ফুটবলারদের জন্য এক উজ্জ্বল উদাহরণ হয়ে থাকবে।