কিব আল হাসান কি দেশে ফিরবেন? পাবেন কি বিদায়ী টেস্ট খেলার সুযোগ। গত কয়েকদিন বেশ আলোচনায় এই বিষয়টি।
এখনও সরকারের পক্ষ থেকে তাকে নিরাপত্তা দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে বলা হয়নি। তবে, এবার যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা যা বললেন, তাতে আশায় বুক বাঁধতে পারেন সাকিব ভক্তরা।
আজ বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) সংযুক্ত আরব আমিরাতে গণমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সাকিবের দেশে ফেরা প্রসঙ্গে যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘আমাদের একজন খেলোয়াড়কে অবশ্যই আমরা সর্বোচ্চ নিরাপত্তা দেব। কারও বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ থাকলে, সেটা ভিন্ন বিষয়। সেই বিষয়ে আমি কিছু বলতে পারি না, কারণ সেটা আইন মন্ত্রণালয়ের বিষয়। আমরা সাকিব আল হাসানের নিরাপত্তার কথা এরইমধ্যে বলেছি, সেটা আমরা নিশ্চিত করব। তিনি এমন একজন খেলোয়াড়, যার দেশের জন্য অনেক অবদান রয়েছে। তিনি যেহেতু বাংলাদেশে নিজের শেষ টেস্ট খেলতে চান, আমি ব্যক্তিগতভাবে চাই সেই সুযোগ তিনি পান।’
এর আগে, কানপুর টেস্ট চলাকালীন গণমাধ্যমে সাকিব জানান, দেশে মামলা থাকলেও সিরিজটি খেলতে বেশ আগ্রহী হয়ে আছেন। তার আশা, দেশে এলে তাকে কোনোভাবে হেনস্তার শিকার হতে হবে না।
অন্যদিকে নির্বাচক কমিটিও তাকে দলে রাখা বা না রাখার সিদ্ধান্তটি শুধু ক্রিকেটীয় দৃষ্টিকোণ থেকেই নেবে। অন্য কোনো বিষয় তারা বিবেচনায় নেবে না।
এখনও সরকারের পক্ষ থেকে তাকে নিরাপত্তা দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে বলা হয়নি। তবে, এবার যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা যা বললেন, তাতে আশায় বুক বাঁধতে পারেন সাকিব ভক্তরা।
আজ বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) সংযুক্ত আরব আমিরাতে গণমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সাকিবের দেশে ফেরা প্রসঙ্গে যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘আমাদের একজন খেলোয়াড়কে অবশ্যই আমরা সর্বোচ্চ নিরাপত্তা দেব। কারও বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ থাকলে, সেটা ভিন্ন বিষয়। সেই বিষয়ে আমি কিছু বলতে পারি না, কারণ সেটা আইন মন্ত্রণালয়ের বিষয়। আমরা সাকিব আল হাসানের নিরাপত্তার কথা এরইমধ্যে বলেছি, সেটা আমরা নিশ্চিত করব। তিনি এমন একজন খেলোয়াড়, যার দেশের জন্য অনেক অবদান রয়েছে। তিনি যেহেতু বাংলাদেশে নিজের শেষ টেস্ট খেলতে চান, আমি ব্যক্তিগতভাবে চাই সেই সুযোগ তিনি পান।’
এর আগে, কানপুর টেস্ট চলাকালীন গণমাধ্যমে সাকিব জানান, দেশে মামলা থাকলেও সিরিজটি খেলতে বেশ আগ্রহী হয়ে আছেন। তার আশা, দেশে এলে তাকে কোনোভাবে হেনস্তার শিকার হতে হবে না।
অন্যদিকে নির্বাচক কমিটিও তাকে দলে রাখা বা না রাখার সিদ্ধান্তটি শুধু ক্রিকেটীয় দৃষ্টিকোণ থেকেই নেবে। অন্য কোনো বিষয় তারা বিবেচনায় নেবে না।